‘আপনি যদি কখনো ভালো পরিবর্তনের বিরোধিতা করে থাকেন, তাহলে উইস্ট সহায়তা কেন করেছেন তা জানতে পারবেন।’ −ফোর্বস
‘দ্য মাউন্টেন ইজ ইউ’ কে পরিপূর্ণতার রেসিপি হিসেবে নয় বরং ক্ষতি কমানোর একটি অনুশীলন হিসেবে বিবেচনা করা সবচেয়ে ভালো। এমনকি আপনি যদি কখনো আপনার পর্বতের চ‚ড়ায় নাও পৌঁছান, তবুও আপনি আরোহণের সাথে সাথে অনুগ্রহ, স্থিতিস্থাপকতা এবং আত্ম-দর্শন অর্জন করবেন যা আধুনিক নেতৃত্বকে সংজ্ঞায়িত করে।’ −ইনকর্পোরেটেড
এটি আত্ম-নাশকতা স¤পর্কে একটি বই। আমরা কেন এটা করি, কখনো করি, এবং কীভাবে এটা করা বন্ধ করতে হয়- ভালোর জন্য। মিলেমিশে থাকে কিন্তু পর¯পরবিরোধী চাহিদা আত্ম-নাশকতামূলক আচরণ তৈরি করে। এই কারণেই আমরা পরিবর্তনের প্রচেষ্টাকে বাধা দেই, প্রায়ই যতক্ষণ না পর্যন্ত তারা স¤পূর্ণরূপে ব্যর্থতা অনুভব করে। কিন্তু আমাদের সবচেয়ে ক্ষতিকর অভ্যাস থেকে গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি বের করে, আমাদের মস্তিষ্ক এবং শরীরকে আরও ভালোভাবে বুঝার মাধ্যমে মানসিক বুদ্ধিমত্তা গড়ে তোলার মাধ্যমে, কোষীয় স্তরে অতীতের অভিজ্ঞতা প্রকাশ করে এবং আমাদের সর্বোচ্চ সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ সত্তা হিসেবে কাজ করা শেখার মাধ্যমে, আমরা আমাদের নিজস্ব পথ থেকে বেরিয়ে আমাদের সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যেতে পারি। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে, আমরা যে বড়ো চ্যালেঞ্জগুলোর মুখোমুখি হই, বিশেষ করে যেগুলো অতিক্রম করা অসম্ভব বলে মনে হয়, পর্বতকে তার রূপক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। আমাদের পর্বতমালায় আরোহণ করার জন্য, আমাদের আসলে গভীর অভ্যন্তরীণ কাজ করতে হবে যেমন মানসিক আঘাত খনন করা, স্থিতিস্থাপকতা তৈরি করা এবং আরোহণের জন্য আমরা কীভাবে উপস্থিত হব তা সামঞ্জস্য করা। শেষ পর্যন্ত, আমরা পর্বতকে আয়ত্ত করি না, বরং আমাদের নিজেদেরকেই করি।
Reviews
Clear filtersThere are no reviews yet.